April 19, 2025, 6:27 am

বিজ্ঞপ্তি :::
Welcome To Our Website...
শিরোনাম ::
সিলেটে বাংলানিউজইউএসডটকমের বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন কুলাউড়াপৌর শ্রমিক দলের ইফতার মাহফিল ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী তিন পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পেলেন অধ্যাপক ফেরদৌসী সুলতানা দক্ষিণ সুরমায় আইন-শৃংখলা কমিটির সভা সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে ইদানিং আমাদের সমাজে নানামুখী অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে — ইউএনও ঊর্মি রায় অপরাধ দমনে শ্রেষ্ঠ হলেন সিলেটের বন্দর পুলিশ ফাঁড়ির আইসি মো: ইবাদুল্লাহ বালাগঞ্জে ধান চুরিতে বাঁধা দেয়ার হামলা, থানায় মামলা সিলেট -রাজশাহী কালেকশনে কোটি কোটি টাকার হেরোইন ব্যবসা মাল বহন করছে নারীরা সিলেটে সাবেক এমপি মানিকের পিএস এর ভাই রজব আলী গ্রেফতার সিলেটবাসী পেল মেট্রোপলিটন কারাগার
নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে

নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে

জিল্লুর রয়েল, নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে। কারণ আমন ধানের বাজার মূল্য তুলনামূলক কম থাকায় কৃষকদের এবার লোকসানের অংক গুণতে হয়েছে অনেক। এখনো ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রয় হচ্ছে। কৃষকদের ধানের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেলেও ধানের মূল্য তেমন বৃদ্ধি পায়নি। তবুও কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদে পিচপা হয়নি। ইতোমধ্যেই নন্দীগ্রাম উপজেলায় ইরি-বোরো ধানের চারা রোপন কাজ শুরু হয়েছে। বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলার কৃষকরা ধান উৎপাদনের জন্য পারদর্শি। এ উপজেলার আবাদি জমির উর্বরশক্তি অনেক বেশি রয়েছে। তাই বছরে ৩ বার ধানের চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি রবিশস্যরও চাষাবাদ করা হয়। এ উপজেলাকে শস্যভান্ডার হিসেবে গণ্য করা হয়। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে নন্দীগ্রাম উপজেলায় ১৯ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবার এরচেয়ে বেশিও হতে পারে। এ উপজেলার কৃষকরা সোনালী স্বপ্ন নিয়ে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করছে। উপজেলার খেংশহর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানিয়েছে, আমি ১৫ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করছি। এরমধ্যে অর্ধেক জমিতে চারা রোপন হয়েছে। গোপালপুর গ্রামের কৃষক জীবন কুমার জানিয়েছে, আমি ২০ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করি। ইতোমধ্যেই ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছি। বাঁশো গ্রামের কৃষক রুস্তম আলী জানিয়েছে, আমি ১২ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করি। ইতোমধ্যেই ধানের চারা রোপন কাজ শুরু করেছি। ফসল উৎপাদনের কারিগর হিসেবে খ্যাত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মশিদুল হক জানিয়েছে, এ উপজেলার কৃষকরা ধান উৎপাদনে অনেকটা পারদর্শি। তাই যথারীতিভাবে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে। এ মাসের মধ্যেই ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদের জমিতে চারা রোপন কাজ সম্পন্ন হবে। এবারো ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের লক্ষ্য নিয়ে আমরা মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছি।


Comments are closed.




© All rights reserved © sylheteralo24.com
sylheteralo24.com